আবদুল্লাহ আল মামুন,(যশোর) মনিরামপুর প্রতিনিধি: মিমের শরীরে বয়ে চলছে মরন ব্যাধি ক্যান্সার। তার আপন বলতে মা আর নানি ছাড়া আর কেহ নাই পৃথিবীতে।
বাবা মারা গেছে অনেক আগেই
মা স্বপ্না বেগম যশোরের নওয়াপাড়া ঘাটে দিন মজুরির কাজ করে, খুবই অভাব অনাটোনের মধ্যো দিয়ে চলে তাদের সংসার।
ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু মীমের মায়ের শরীরে ও বইছে আরো একটি মরন ব্যাধি।
ছোট্ট মিম,৯ মাস বয়স থেকে এই মরন ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত
প্রতি মাসে দিতে হয় (৩) ব্যাগ রক্ত তাও আবার AB-গ্রুপ।
মীমের বয়স এখন (১২) বছর ৪০০ব্যাগ আর্প ব্লাড দিতে হয়েছে তার শরীরে
জিবনের অর্ধেকের বেশি সমায় কেটেছে বিভিন্ন হসপিটাল ক্লিনিকে।
ঢাকা শহরের সরকারি,বে সরকারি হাসপাতালে দিনের পর দিন চিকিৎসার জন্য পার করেছে ঢাকা মেডিকেল, ঢাকা পিজি ঢাকা বারডেম সহ বিভিন্ন স্থানে।
সমস্ত ডাক্তারের পরামর্শ ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু মীম কে দেশের বাহিরে চিকিৎসার জন্য।
প্রতিমাসে (৩)/৪ বার রক্ত দেওয়া,প্রতিদিন ৩৫০টাকার ঔষধ, তার পর দেশের বাহিরে চিকিৎসার জন্য নিতে হলে প্রয়োজন ২০ লক্ষ টাকা।
ছোট্ট মিম আজ ১২বছরে পদার্পণ করেছে ,১২টা বছর তিলে তিলে বিনা চিকিৎসায় খুবই দুঃখ কষ্ট সহ্য করে বেঁচে আছে।
সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের কাছে তার আকুতি আমি বাঁচতে চাই।
কখনো বাবার আদর পাইনি,ভাল ভাবে কিছু খেতেও পারিনি।
আমি সমাজের সকল সেচ্ছাসেবী, ও সকল পেশার মানুষের কাছে অনুরোধ করছি আপনারা যে যাই পারেন আমাকে বাঁচতে চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা করুন।
সমাজের অর্থবান বিত্তবান ও সমাজ সেবা মূলক সংগঠনের যে সমস্ত ভায়েরা মীম কে সহযোগিতা করতে চান সরাসরি মীম ও তার নানীর সাথে যোগাযোগ করতে
মোছাঃ মিম খাতুন,বয়স ১২ বছর
মাতা মোছাঃসপ্না বেগম,
বাবা/ মৃত,মতিয়ার রহমান
নানি /আমেনা
৪নং ওয়ার্ড নওয়াপাড়া পৌরসভা বেঙ্গল সুতোর মিলের ভিতর।
ব্যাংক,একাউন্ট নং-২৫০০০ ৮৬৬
ইসলামি ব্যাংক,নওয়াপাড়া শাখা,যশোর
ফোন নং০১৯১৭৪২১২০২
