জমিসহ ঘর পেয়ে উচ্ছ্বসিত যশোরের ৬শ’৬৬ পরিবার
জেলা প্রতিনিধি যশোর : যশোর জেলার ৮টি উপজেলায় প্রথম ধাপে ৬শ’৬৬টি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক জমিসহ ঘর প্রদান করা হয়েছে।
আজ শনিবার (২৩ জানুয়ারী ) প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক উদ্বোধনের পর সুবিধাভোগীদের জমির দলিলসহ ঘর হস্তান্তর করা হয়। জেলা প্রশাসক মো. তমিজুল ইসলাম খান প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে এসব দলিল হস্তান্তর করেন।
এদিকে জমিসহ নতুন ঘর পেয়ে উচ্ছ্বসিত সুবিধাভোগীরা। মাথা গোঁজার ঠাই করে দেয়ায় তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন>>>নড়াইলে ১০৫জন গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহের চাবী হস্তান্তর
দলিল হস্তান্তরকালে উপিস্থত ছিলেন যশোর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নূরজাহান ইসলাম নিরা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামানসহ সরকারি কর্মকর্তাগণ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী সারাদেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ঘর প্রদানের উদ্যোগ নেন।
তারই অংশ হিসেবে যশোরের ৮ উপজেলায় এক হাজার ৭৩টি পরিবারকে জমিসহ নুতন ঘর দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে আজ প্রথম ধাপে ৬শ’৬৬টি পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান করা হলো। বাকী ৪শ’ ৭ পরিবারকে দ্রুততম সময়ে জমি ও ঘর হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন>>>ঝালকাঠির সদর উপজেলায় ইউপি ভবনে অগ্নিকান্ড
প্রথম পর্যায়ে যশোর সদর উপজেলায় ২৯০টি, ঝিকরগাছায় ১৯টি. চৌগাছায় ২৫টি, মণিরামপুরে ১৯৯টি, অভয়নগরে ৫৭টি, কেশবপুরে ১২টি ও শার্শা উপলোয় ৫০টি জমিসহ ঘর বুঝে পেয়েছেন সুবিধাভোগীরা।
শাহিনূর বেগম নামে একজন উপকারভোগী বলেন, আমার জায়গা জমি ছিলো না। পরের বাড়ি কাজকর্ম করতাম ও ভাড়া বাড়িতে থাকতাম। জীবনে অনেক কষ্ট করেছি। এখন আমাদের মা জননি হাসিনা জায়গা দিয়েছে ঘর দিয়েছে আমি তাতে অনেক খুশি। তার জন্য নামাজ পড়ে মোনাজাত করবো। আমাদের মত গরীবদের পাশে যেন সে সারাজীবন থাকতে পারে। আমাদের চোখের পানিটা যেন মুছে যায়। দোয়া করি প্রধানমন্ত্রী সারা পৃথিবীর কাছে সম্মান পায়।
আরও পড়ুন>>>খুলনায় ঘর পেলেন ছিন্নমূল ৯২২টি পরিবার
হাবিল উদ্দীন নামে অপর একজন সুবিধাভোগী বলেন, আমাদের সংসারে পাঁচজন লোক। মাঠে ঘাটে কাজ করে খাই। আমার কোন জমি নেই। প্রধানমন্ত্রী জমি দেছে, ঘর দেছে। এ পেয়ে আমি খুব খুশি। বিনামূল্যে জমি-ঘর পাবো কোনদিন ভাবিনি।
স্বপন শেখ নামে আরেকজন বলেন, আমার বাড়ি রুপদিয়া।আমরা পরের ভিটায় থাকি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমারে জমিসহ ঘর দেছে। আমার সন্তানদের নিয়ে পরের জমিতে থাকতি হবে না। এখন আমি আর ভূমিহীন ঘরহীন না। আমি প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করি। তিনি যেন মানুষের কল্যাণে আরো কাজ করতে পারেন।
Hello there, just became alert to your blog through Google, and found
that it is truly informative. I am gonna watch out for brussels.
I’ll be grateful if you continue this in future. Numerous people will be benefited from your
writing. Cheers!
Very interesting info!Perfect just what I was looking for!?
You have remarked very interesting details! ps decent web site.
Travel blog