২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
shadhin kanto

দেশ রক্ষার নির্বাচনে সবাইকে ভোট দিতে আহ্বান জানালেন-কবিরুল হক মুক্তি

প্রতিনিধি :
স্বাধীন কন্ঠ
আপডেট :
জানুয়ারি ৫, ২০২৪
45
বার খবরটি পড়া হয়েছে
শেয়ার :
| ছবি : 

নড়াইল প্রতিনিধি: নির্বাচন প্রচারণার শেষ দিনে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে জনসভা করেছেন নড়াইল-১ আসনের নৌকার প্রার্থী বিএম কবিরুল হক মুক্তি।
নড়াইল সদর উপজেলার আগদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে এ জনসভার আয়োজন করা হয়। জনসভায় সভাপতিত্ব করেন,সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অচীন চক্রবর্তি। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিএম কবিরুল হক মুক্তি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো.নিজাম উদ্দীন খান নিলু,কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.হারুনার রশীদ,জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সম্পাদক সৈয়দ মোহম্মদ আলী,সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান তোফায়েল মাহামুদ,কলোড়া ইউপি চেয়ারম্যান আশীষ বিশ্বাস,জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফরহাদ হোসেন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কবিরুল হক মুক্তি বলেন,৭ তারিখের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন। মুক্তিযুদ্ধ এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা এ দেশকে নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে আবারো গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি বলেন,দেশ ও জাতী গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। বাঙালী জাতীর অস্তিত্ব আজ হুমকীর মুখে। দেশকে রক্ষা করতে হলে ৭ তারিখে ভোটের মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে হবে। মনে রাখবেন জননেত্রী শেখ হাসিনা ভালো থাকলে দেশ ও দেশের ১৮ কোটি মানুষ ভালো থাকবে।
বিএনপি-জামাতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন,বিএনপি-জামাত দেশের রাজনীতি ধারণ ও লালন করে না। যারা গোলাম আজমের মতো কুখ্যাত রাজাকারকে নাগরিকত্ব দিতে পারে,রাজাকারকে দেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী বানাতে পারে তারা দেশকে পাকিদের(পাকিস্তানী) হাতে বেচে দিতে পারে। ওরা আগুন সন্ত্রাস করে,সিরিজ বোমা হামলা করে দেশকে অচল করে দিতে চেয়েছিল। ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা করে ২৪জন আওয়ামী লীগ নেতা-নেত্রীকে হত্যা করেছিল।
তিনি বলেন,এত ষড়যন্ত্রের পরেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের আজ রোল মডেল হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের শেষ প্রচারনার জনসভায় জনতার ঢল নামে। দুপুরের পর থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রাম-গন্জের নেতা-কর্মীসহ আম জনতা বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে জনসভাস্থলে জড়ো হতে থাকেন। বিকেল ৪টা বাজার আগেই মাঠ লোকে লেঅকারণ্য হয়ে যায়। স্থান সংকুলান না হওয়ায় মাঠের পাশের গাছপালাসহ বাড়ির ছাদে উঠে নেতার বক্তব্য শোনেন।

গরম খবর
menu-circlecross-circle linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram