১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
shadhin kanto

যশোর সহ তিনটি বিমানবন্দর প্রকল্পে ৫৬৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা অনুমোদন

প্রতিনিধি :
স্বাধীন কণ্ঠ
আপডেট :
অক্টোবর ২০, ২০২০
11
বার খবরটি পড়া হয়েছে
শেয়ার :
| ছবি : 

ডেক্স রিপোর্ট:  আজ মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  বলেছেন,আওয়ামী লীগ সরকার অনেক বছর ক্ষমতায় আছে।

ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় অনেক রাস্তা আমরা তৈরি করে ফেলেছি। ফলে রাস্তা বানানোর জন্য যে বরাদ্দ, সেটার যেন যথাযথ ব্যবহার হয়। এজন্য মনিটরিং বাড়াতে হবে।

আর গ্রামের রাস্তায় ভারী যানবাহন চলাচল করা শুরু হয়েগেছে। উন্নয়ন কার্যক্রম চলছে, গ্রাম ও শহরের পার্থক্য কমে যাচ্ছে। ফলে গ্রামের রাস্তায় ভারী যানবাহন চলাচল করবে, রাস্তাগুলো এখন থেকে সেভাবে নির্মাণ করতে হবে।

এএকনেকে প্রধানমন্ত্রী বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যশোর বিমানবন্দর, সৈয়দপুর বিমানবন্দর ও শাহ মখদুম বিমানবন্দর, রাজশাহীর রানওয়ে সারফেসে অ্যাসফল্ট কংক্রিট ওভারলেকরণ’ প্রকল্প ৫৬৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা খরচে অনুমোদন দিয়েছে।

কনেক সভায় এ প্রকল্পটির বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী যা বলেছেন, তা তুলে ধরে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, রানওয়ের উন্নয়নের প্রকল্পের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এসব বিমানবন্দরের ব্যবহার যেহেতু বাড়ছে এবং রাতে বিমান উঠা-নামা যাতে করতে পারে এজন্য যে লাইটিংয়ের ব্যবস্থা সেটা করতে হবে।

তখন বিমান মন্ত্রণালয়ের সচিব বলেছেন, তাদের এই পরিকল্পনা আছে। তারা রানওয়ের উন্নয়নের পরে এ কাজ শুরু করতে পারবেন। এ-সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় অনুশাসন ছিল, বিমানবন্দরগুলোর ব্যবহার যেহেতু বৃদ্ধি পাচ্ছে, ইকোনমিক জোন হচ্ছে, অন্যান্য কার্যক্রম হচ্ছে, সেহেতু বিমানবন্দরগুলোর যথাযথ উন্নয়ন ও সংস্কার প্রয়োজন।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের কদমরসুল অঞ্চলে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পের জন্য একনেকে ৩০১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

এ প্রকল্পের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তুলে ধরে বিভাগের সচিব বলেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রকল্পের বিষয়ে উনি (প্রধানমন্ত্রী) বলেছেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার যে সেন্টার করা হবে, সেটা যেন পানিকে দূষিত না করে। পানি রাখার বা জলাশয়ের যেন পাশে না করে। ফলে দেখা যাচ্ছে, একপাশে সুপেয় পানির জায়গায় আছে, অন্যপাশে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পানি রয়েছে। পাখি বা অন্য কিছু পানি নষ্ট করে ফেলছে। সেটা যেন না হয়, তা খেয়াল রাখতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

গরম খবর
menu-circlecross-circle linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram